রমজান মাসে রসূল করিম (সাঃ) নিম্ন লিখিত দোয়া বেশী করে পড়তে বলেছেন।

  •  লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ - এক আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন মাবুদ নাই। 
  • আস্তগফিরুল্লাহ - আমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই।
  • নাসআলুকাল জান্নাত -আমরা তোমার কাছে জান্নাত চাই। 
  • ওয়া নাউজুবিকামিনান্নার -আর আমরা দোষখের আগুন থেকে পানাহ চাই। 
  •  রমজান মাস কে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। 
    •  রমজানের প্রথম - (১০ দিন) রহমতের। 
    • রমজানের দ্বিতীয় - (১০ দিন) মাগফেরাতের। 
    • রমজানের তৃতীয় - (১০ দিন) নাজাতের। 
  • রহমত ও মাগফেরাতের দিনে আমাদের প্রিয়নবী (সাঃ) পড়তেনঃ- “ইয়া ওয়াসিয়াল ফাদলি, ইগফিরলি” (অর্থঃ- হে প্রশস্তভাবে করুনা দানকারী, আমাকে ক্ষমা করুন।) 
  • রমজানের প্রথম ১০ দিনঃ রহমতের।
  • লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ - এক আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন মাবুদ নাই। 
  • আস্তগফিরুল্লাহ - আমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। 
  • নাসআলুকাল জান্নাত -আমরা তোমার কাছে জান্নাত চাই। 
  • ওয়া নাউজুবিকামিনান্নার -আর আমরা দোষখের আগুন থেকে পানাহ চাই। 
  • রমজান মাস কে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। 
    • রমজানের প্রথম - (১০ দিন) রহমতের। 
    • রমজানের দ্বিতীয় - (১০ দিন) মাগফেরাতের। 
    • রমজানের তৃতীয় - (১০ দিন) নাজাতের। 
  • রহমত ও মাগফেরাতের দিনে আমাদের প্রিয়নবী (সাঃ) পড়তেনঃ- “ইয়া ওয়াসিয়াল ফাদলি, ইগফিরলি” (অর্থঃ- হে প্রশস্তভাবে করুনা দানকারী, আমাকে ক্ষমা করুন।) 
  • রমজানের প্রথম ১০ দিনঃ রহমতের। 
  • আল্লাহুম্মাফ তাহলী আবওয়াবা রাহমাতিকা (হে আল্লাহ, আমার প্রতি তোমার রহমতের দরজা খুলে দাও)। 
  • আল্লাহুম্মারহাম উম্মতি মোহাম্মাদান সাল্লাল্লাহ আলাইহে ওয়াসাল্লাম ( হে আল্লাহ উম্মতে মোহাম্মদ (দঃ) এর প্রতি রহমত নাজিল করুন)। 
  • ইয়া রাহমানু ইয়া রাহিমু। 
  • ইয়া আরহামার রাহিমিন। 
  • রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বাইয়ানী সাগীরা (বাবা-মায়ের জন্য রহমত প্রার্থনা)। 
  • রব্বানা আমান্না ফাগফিরলানা ওয়ারহামনা ওয়া আংতা খাইরুল রহিমিন।( হে আমাদের রব আমাদের কে ক্ষমা করুন, আমাদের কে দয়া করুন, আর আপনি তো সর্ব মঙ্গলময় দয়াবান)। 
  • রমজানের দ্বিতীয় ১০ দিন মাগফিরাতের (ক্ষমা) দোয়া পড়বেন। 
  • অনবরত শুধু আস্তাগফিরুল্লাহ পড়বেন। 
  • আস্তাগফিরুল্লাহ রাব্বি মিনকুল্লি জাম্বেও ওয়াতুবু ইলাইহি ওয়ালাহাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজীম। 
  • আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজী লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুম ওয়াতুবু ইলাইহি। 
  • আল্লাহুমাহফির উম্মতি মুহাম্মাদান সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম ( হে আল্লাহ, মুহাম্মাদ (দঃ) এর উম্মতকে ক্ষমা করুন)। 
  • সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার :- আল্লাহুমা আনতা রাব্বী লাইলাহা ইল্লা আনতা, খালাক্বতানী ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আ’লা আহদিকা ওয়া ওয়া’দিকা মাস্তাতায়’তু আউ’যুবিকা মিন শাররি মা সানায়া’তু আবুউ বিনিয়’মাতিকা আলাইয়া’ ওয়া আবুউ বিষামর্বী ফাগফিরলী ইন্নাহু লাইয়াগফিরুয্-যুনূবা ইল্লা আনতা। ( অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমিই আমার প্রতিপালক। তুমি ব্যতীত আর কোন মাবুদ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছো। আর আমি তোমারই বান্দা। আমার শক্তি সাধ্যানুযায়ি তোমার সাথে কৃত ওয়াদা অঙ্গীকারের উপর দন্ডায়মান আছি আমার কৃত সমুদয় কার্যাবলীর অনিষ্টতা থেকে তোমার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি। তুমি আমাকে যে নেয়ামত দান করেছো’ আমি তার স্বীকারোক্তি দিচ্ছি স্বয়ি গুনাহরাশির। সুতরাং তুমি আমার গুনাহ রাশি ক্ষমা করো। কেননা তুমি ব্যতীত আর কাহারই গুনাহ মার্জনা করার ক্ষমতা নেই।) 
  • রমজানের শেষ ১০ দিন নাজাত (মুক্তি)  ইয়ামুজীরু (হে মুক্তিদাতা) 
  • আল্লাহুমা আজিরনা মিনান্নার (হে আল্লাহু, আমাদেরকে দোষখের আগুন থেকে মুক্তি দিন।) 
  •  রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতঁ--------আযাবান্নার। 
  • হুজুর (দঃ) শবে কদরে নিম্নে দোয়া পড়তে বলেছেনঃ- “বিসমিল্লাহির আল্লাহুমা ইন্নাকা আফুবুন তুহিব্বুল আফওয়া ফা ফ আন্নি, ইয়া গাফুরু, ইয়া গাফুরু, ইয়া গাফুরু।” (অর্থঃ- হে আল্লাহু, তুমি বড় ক্ষমাশীল,ক্ষমা কে ভালবাস, কাজেই তুমি আমাকে ক্ষমা কর, হে ক্ষমাকারী)।- এ দোয়া প্রতি রাতে সেহরীর সময় পড়া যায়। 
  • আউযূ বিল্লাহি মিনাশ্ শাইতানির রাহিম। অর্থঃ- আমি অভিশপ্ত শয়তান হতে আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাচ্ছি। 
  •  বিসমিল্লাহির রাহ্মাহির রাহীম। (অর্থঃ-করুণাময় পরম দয়ালু আল্লাহর নামে।) 
  •  কালেমায়ে তায়্যিবাহ্ঃ- লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্। (অর্থঃ- আল্লাহ ব্যতীত অন্য কেউ ইবাদতের যোগ্য নেই, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসূল।) 
  • কালেমায়ে শাহাদাতঃ আশ্হাদু আল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্-দাহু লা-শারীকা লাহু ওয়া আশ্হাদু আন্না মুহাম্মাদান্ আবদুহু ওয়া রাসুলূহু। (অর্থঃ- আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন মা’বুদ নেই। তিনি এক তাঁর কোন অংশী বা শরীফ নেই। আর ইহাও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) তার প্রেরিত রাসূল।) 
  • কালেমায়ে তওহীদঃ লা-ইলাহা ইল্লা আন্তা ওয়াহিদাল লা ছানিয়া লাকা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহি ইমামুল মুত্তাকীনা রাসূলু রাব্বিল আ’লামীন।(অর্থঃ- হে আল্লাহ! তুমি ব্যতিত অন্য কেউ ইবাদতের যোগ্য নয়। তুমি এক, অদ্বিতীয়, কেউ তোমার সমকক্ষ নয়। হযরত মুহাম্মদ (সঃ) মুওাকিগণের ইমাম বা নেতা এবং সর্বজগতের প্রতিপালকের প্রেরিত রাসূল।) 
  • আল্লাহুম্মাফ তাহলী আবওয়াবা রাহমাতিকা (হে আল্লাহ, আমার প্রতি তোমার রহমতের দরজা খুলে দাও)। 
  • আল্লাহুম্মারহাম উম্মতি মোহাম্মাদান সাল্লাল্লাহ আলাইহে ওয়াসাল্লাম ( হে আল্লাহ উম্মতে মোহাম্মদ (দঃ) এর প্রতি রহমত নাজিল করুন)। 
  • ইয়া রাহমানু ইয়া রাহিমু। 
  • ইয়া আরহামার রাহিমিন। 
  • রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বাইয়ানী সাগীরা (বাবা-মায়ের জন্য রহমত প্রার্থনা)। 
  • রব্বানা আমান্না ফাগফিরলানা ওয়ারহামনা ওয়া আংতা খাইরুল রহিমিন।( হে আমাদের রব আমাদের কে ক্ষমা করুন, আমাদের কে দয়া করুন, আর আপনি তো সর্ব মঙ্গলময় দয়াবান)। 
  • রমজানের দ্বিতীয় ১০ দিন মাগফিরাতের (ক্ষমা) দোয়া পড়বেন। 
  • অনবরত শুধু আস্তাগফিরুল্লাহ পড়বেন। 
  • আস্তাগফিরুল্লাহ রাব্বি মিনকুল্লি জাম্বেও ওয়াতুবু ইলাইহি ওয়ালাহাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজীম। 
  • আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজী লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুম ওয়াতুবু ইলাইহি। 
  • আল্লাহুমাহফির উম্মতি মুহাম্মাদান সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম ( হে আল্লাহ, মুহাম্মদ  (দঃ) এর উম্মতকে ক্ষমা করুন)। 
  • সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার - আল্লাহুমা আনতা রাব্বী লাইলাহা ইল্লা আনতা, খালাক্বতানী ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আ’লা আহদিকা ওয়া ওয়া’দিকা মাস্তাতায়’তু আউ’যুবিকা মিন শাররি মা সানায়া’তু আবুউ বিনিয়’মাতিকা আলাইয়া’ ওয়া আবুউ বিষামর্বী ফাগফিরলী ইন্নাহু লাইয়াগফিরুয্-যুনূবা ইল্লা আনতা। ( অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমিই আমার প্রতিপালক। তুমি ব্যতীত আর কোন মাবুদ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছো। আর আমি তোমারই বান্দা। আমার শক্তি সাধ্যানুযায়ি তোমার সাথে কৃত ওয়াদা অঙ্গীকারের উপর দন্ডায়মান আছি আমার কৃত সমুদয় কার্যাবলীর অনিষ্টতা থেকে তোমার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি। তুমি আমাকে যে নেয়ামত দান করেছো’ আমি তার স্বীকারোক্তি দিচ্ছি স্বয়ি গুনাহরাশির। সুতরাং তুমি আমার গুনাহ রাশি ক্ষমা করো। কেননা তুমি ব্যতীত আর কাহারই গুনাহ মার্জনা করার ক্ষমতা নেই।) 
  • রমজানের শেষ ১০ দিন নাজাত (মুক্তি)  ইয়ামুজীরু (হে মুক্তিদাতা) 
  • আল্লাহুমা আজিরনা মিনান্নার (হে আল্লাহু, আমাদেরকে দোষখের আগুন থেকে মুক্তি দিন।) 
  •  রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতঁ--------আযাবান্নার। 
  • হুজুর (দঃ) শবে কদরে নিম্নে দোয়া পড়তে বলেছেনঃ- “বিসমিল্লাহির আল্লাহুমা ইন্নাকা আফুবুন তুহিব্বুল আফওয়া ফা ফ আন্নি, ইয়া গাফুরু, ইয়া গাফুরু, ইয়া গাফুরু।” (অর্থঃ- হে আল্লাহু, তুমি বড় ক্ষমাশীল,ক্ষমা কে ভালবাস, কাজেই তুমি আমাকে ক্ষমা কর, হে ক্ষমাকারী)।- এ দোয়া প্রতি রাতে সেহরীর সময় পড়া যায়। 
  • আউযূ বিল্লাহি মিনাশ্ শাইতানির রাহিম। অর্থঃ- আমি অভিশপ্ত শয়তান হতে আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাচ্ছি। 
  • বিসমিল্লাহির রাহ্মাহির রাহীম। (অর্থঃ-করুণাময় পরম দয়ালু আল্লাহ্র নামে।) 
  • কালেমায়ে তায়্যিবাহ্ঃ- লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্। (অর্থঃ- আল্লাহ ব্যতীত অন্য কেউ ইবাদতের যোগ্য নেই, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহ্র প্রেরিত রাসূল।) 
  • কালেমায়ে শাহাদাতঃ আশ্হাদু আল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্-দাহু লা-শারীকা লাহু ওয়া আশ্হাদু আন্না মুহাম্মাদান্ আবদুহু ওয়া রাসুলূহু। (অর্থঃ- আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন মা’বুদ নেই। তিনি এক তাঁর কোন অংশী বা শরীফ নেই। আর ইহাও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) তার প্রেরিত রাসূল।) 
  • কালেমায়ে তওহীদঃ লা-ইলাহা ইল্লা আন্তা ওয়াহিদাল লা ছানিয়া লাকা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহি ইমামুল মুত্তাকীনা রাসূলু রাব্বিল আ’লামীন।(অর্থঃ- হে আল্লাহ! তুমি ব্যতিত অন্য কেউ ইবাদতের যোগ্য নয়। তুমি এক, অদ্বিতীয়, কেউ তোমার সমকক্ষ নয়। হযরত মুহাম্মদ (সঃ) মুওাকিগণের ইমাম বা নেতা এবং সর্বজগতের প্রতিপালকের প্রেরিত রাসূল।)
Labels:

Post a Comment

কোন রেফারেন্স নাই কিছু নাই, একগাদা আমল রমজানের কইয়া চালাইয়া দিলো।

[blogger][facebook]

MKRdezign

যোগাযোগ ফর্ম

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget