সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার :- আল্লাহুমা আনতা রাব্বী লাইলাহা ইল্লা আনতা, খালাক্বতানী ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আ’লা আহদিকা ওয়া ওয়া’দিকা মাস্তাতায়’তু আউ’যুবিকা মিন শাররি মা সানায়া’তু আবুউ বিনিয়’মাতিকা আলাইয়া’ ওয়া আবুউ বিষামর্বী ফাগফিরলী ইন্নাহু লাইয়াগফিরুয্-যুনূবা ইল্লা আনতা। ( অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমিই আমার প্রতিপালক। তুমি ব্যতীত আর কোন মাবুদ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছো। আর আমি তোমারই বান্দা। আমার শক্তি সাধ্যানুযায়ি তোমার সাথে কৃত ওয়াদা অঙ্গীকারের উপর দন্ডায়মান আছি আমার কৃত সমুদয় কার্যাবলীর অনিষ্টতা থেকে তোমার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি। তুমি আমাকে যে নেয়ামত দান করেছো’ আমি তার স্বীকারোক্তি দিচ্ছি স্বয়ি গুনাহরাশির। সুতরাং তুমি আমার গুনাহ রাশি ক্ষমা করো। কেননা তুমি ব্যতীত আর কাহারই গুনাহ মার্জনা করার ক্ষমতা নেই।)
রমজানের শেষ ১০ দিন নাজাত (মুক্তি) ইয়ামুজীরু (হে মুক্তিদাতা)
আল্লাহুমা আজিরনা মিনান্নার (হে আল্লাহু, আমাদেরকে দোষখের আগুন থেকে মুক্তি দিন।)
কালেমায়ে তায়্যিবাহ্ঃ- লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্। (অর্থঃ- আল্লাহ ব্যতীত অন্য কেউ ইবাদতের যোগ্য নেই, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসূল।)
কালেমায়ে শাহাদাতঃ আশ্হাদু আল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্-দাহু লা-শারীকা লাহু ওয়া আশ্হাদু আন্না মুহাম্মাদান্ আবদুহু ওয়া রাসুলূহু। (অর্থঃ- আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন মা’বুদ নেই। তিনি এক তাঁর কোন অংশী বা শরীফ নেই। আর ইহাও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) তার প্রেরিত রাসূল।)
কালেমায়ে তওহীদঃ লা-ইলাহা ইল্লা আন্তা ওয়াহিদাল লা ছানিয়া লাকা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহি ইমামুল মুত্তাকীনা রাসূলু রাব্বিল আ’লামীন।(অর্থঃ- হে আল্লাহ! তুমি ব্যতিত অন্য কেউ ইবাদতের যোগ্য নয়। তুমি এক, অদ্বিতীয়, কেউ তোমার সমকক্ষ নয়। হযরত মুহাম্মদ (সঃ) মুওাকিগণের ইমাম বা নেতা এবং সর্বজগতের প্রতিপালকের প্রেরিত রাসূল।)
আল্লাহুম্মাফ তাহলী আবওয়াবা রাহমাতিকা (হে আল্লাহ, আমার প্রতি তোমার রহমতের দরজা খুলে দাও)।
আল্লাহুম্মারহাম উম্মতি মোহাম্মাদান সাল্লাল্লাহ আলাইহে ওয়াসাল্লাম ( হে আল্লাহ উম্মতে মোহাম্মদ (দঃ) এর প্রতি রহমত নাজিল করুন)।
ইয়া রাহমানু ইয়া রাহিমু।
ইয়া আরহামার রাহিমিন।
রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বাইয়ানী সাগীরা (বাবা-মায়ের জন্য রহমত প্রার্থনা)।
রব্বানা আমান্না ফাগফিরলানা ওয়ারহামনা ওয়া আংতা খাইরুল রহিমিন।( হে আমাদের রব আমাদের কে ক্ষমা করুন, আমাদের কে দয়া করুন, আর আপনি তো সর্ব মঙ্গলময় দয়াবান)।
রমজানের দ্বিতীয় ১০ দিন মাগফিরাতের (ক্ষমা) দোয়া পড়বেন।
আল্লাহুমাহফির উম্মতি মুহাম্মাদান সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম ( হে আল্লাহ, মুহাম্মদ (দঃ) এর উম্মতকে ক্ষমা করুন)।
সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার - আল্লাহুমা আনতা রাব্বী লাইলাহা ইল্লা আনতা, খালাক্বতানী ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আ’লা আহদিকা ওয়া ওয়া’দিকা মাস্তাতায়’তু আউ’যুবিকা মিন শাররি মা সানায়া’তু আবুউ বিনিয়’মাতিকা আলাইয়া’ ওয়া আবুউ বিষামর্বী ফাগফিরলী ইন্নাহু লাইয়াগফিরুয্-যুনূবা ইল্লা আনতা। ( অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমিই আমার প্রতিপালক। তুমি ব্যতীত আর কোন মাবুদ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছো। আর আমি তোমারই বান্দা। আমার শক্তি সাধ্যানুযায়ি তোমার সাথে কৃত ওয়াদা অঙ্গীকারের উপর দন্ডায়মান আছি আমার কৃত সমুদয় কার্যাবলীর অনিষ্টতা থেকে তোমার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি। তুমি আমাকে যে নেয়ামত দান করেছো’ আমি তার স্বীকারোক্তি দিচ্ছি স্বয়ি গুনাহরাশির। সুতরাং তুমি আমার গুনাহ রাশি ক্ষমা করো। কেননা তুমি ব্যতীত আর কাহারই গুনাহ মার্জনা করার ক্ষমতা নেই।)
রমজানের শেষ ১০ দিন নাজাত (মুক্তি) ইয়ামুজীরু (হে মুক্তিদাতা)
আল্লাহুমা আজিরনা মিনান্নার (হে আল্লাহু, আমাদেরকে দোষখের আগুন থেকে মুক্তি দিন।)
কালেমায়ে তায়্যিবাহ্ঃ- লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্। (অর্থঃ- আল্লাহ ব্যতীত অন্য কেউ ইবাদতের যোগ্য নেই, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহ্র প্রেরিত রাসূল।)
কালেমায়ে শাহাদাতঃ আশ্হাদু আল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্-দাহু লা-শারীকা লাহু ওয়া আশ্হাদু আন্না মুহাম্মাদান্ আবদুহু ওয়া রাসুলূহু। (অর্থঃ- আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন মা’বুদ নেই। তিনি এক তাঁর কোন অংশী বা শরীফ নেই। আর ইহাও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) তার প্রেরিত রাসূল।)
কালেমায়ে তওহীদঃ লা-ইলাহা ইল্লা আন্তা ওয়াহিদাল লা ছানিয়া লাকা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহি ইমামুল মুত্তাকীনা রাসূলু রাব্বিল আ’লামীন।(অর্থঃ- হে আল্লাহ! তুমি ব্যতিত অন্য কেউ ইবাদতের যোগ্য নয়। তুমি এক, অদ্বিতীয়, কেউ তোমার সমকক্ষ নয়। হযরত মুহাম্মদ (সঃ) মুওাকিগণের ইমাম বা নেতা এবং সর্বজগতের প্রতিপালকের প্রেরিত রাসূল।)
Post a Comment
কোন রেফারেন্স নাই কিছু নাই, একগাদা আমল রমজানের কইয়া চালাইয়া দিলো।